ছোটবেলা থেকে আমার ভ্রমণের শখ আর সেই ইচ্ছা থেকে এখনো ছুটে চলছি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়।যখনি সময় হয় ছুটে চলি নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণের জন্য।
যখন ছাত্রজীবনে ছিলাম ঘুরে বেরিয়েছি বিভিন্ন জায়গায়, কিন্তু যখন চাকরি জীবনে চলে আসলাম তখন আর আগের মতন ঘুরাফেরা করা হয় না।
তারপরও চেষ্টা করি ছুটির দিনগুলো কোন না কোন জায়গায় ভ্রমণের মাধ্যমে পার করতে।
প্রতি সপ্তাহের নেয় শুক্রবার বন্ধ কে কাজে লাগানোর জন্য ছুটে যাই ব্যস্ত নগরী যান্ত্রিক শহর ঢাকাতে। আমি বরাবরের মতো যখনি কোথাও ঘুরতে যাই সেখানে কিছু নির্দিষ্ট স্থান সিলেক্ট করে যাই যেগুলো আমি ঘুরে দেখব।
এবারের গন্তব্য লালবাগ কেল্লা। অনেক দিনের ইচ্ছে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত লালবাগ কেল্লা ঘুরে দেখব। মুগল সুবাদার মোহাম্মদ আজম শাহের হাত ধরে লালবাগ কেল্লার কাজ শুরু হয় ১৬৭৮ সালে। কিন্তু তিনি কেল্লার সম্পূর্ণ কাজ সমাপ্ত করতে পারেননি। পরে তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন।
বর্তমানে এটি বাংলাদেশের পুরনো ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটি। দীর্ঘ সময় যাবত এটি ধারনা করা হত যে, দুর্গটি হচ্ছে তিনটি ভবন স্থাপনার সমন্বয় (মসজিদ, পরী বিবির সমাধি ও দেওয়ান-ই-আম), সাথে দুটি বিশাল তোরণ ও আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত মজবুত দুর্গ।
বিশালাকৃতির জায়গাজুড়ে স্থাপন করা হয়েছিল লালবাগ কেল্লা দুর্গটি।বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত কেল্লা টি দেখতে প্রতিনিয়তই ছুটে আসেন শত শত মানুষ।
কেল্লার ভিতরে রয়েছে বিশাল আকৃতির একটি মসজিদ এবংশায়েস্তা খাঁর বাসভবন ও দরবার হল বর্তমানে লালবাগ কেল্লা জাদুঘর হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।
সপ্তাহের ছয়দিন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকে কেল্লাটি। 20 টাকা দিয়ে টিকিট কেটে ভিতরে প্রবেশ করতে পারবেন। বিদেশীদের জন্য টিকেট মূল্য 100 টাকা।
সপ্তাহের রবিবার বাদে বাকী ছয়দিন খোলা থাকে লালবাগ কেল্লা।কেল্লার ভিতরে কিছু কিছু জায়গায় বাদে সব জায়গায় ছবি তোলার অনুমতি রয়েছে।
যারা এখনো লালবাগ কেল্লা যায়নি তাদেরকে ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না আসলে কতটা সুন্দর লালবাগ কেল্লা টি।16শ শতাব্দীতে যারা কারু কাজ করতেন তাদের হাতের কাজ কতটা নিখুঁত হতে পারে তা লালবাগ কেল্লা ঘুরলে খুব সহজে বোঝা যাবে।
সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে যখনই আপনি কোথাও ভ্রমণে যাবেন এমন কোন কাজে লিপ্ত হবেন না যেটা পরিবেশ বান্ধব নয়। এবং সেখানে নিয়ম-নীতি মেনে চলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন।
ছোটবেলা থেকে আমার ভ্রমণের শখ আর সেই ইচ্ছা থেকে এখনো ছুটে চলছি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়।যখনি সময় হয় ছুটে চলি নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণের জন্য।
যখন ছাত্রজীবনে ছিলাম ঘুরে বেরিয়েছি বিভিন্ন জায়গায়, কিন্তু যখন চাকরি জীবনে চলে আসলাম তখন আর আগের মত করে ঘোরাফেরা করা হয় না।
তারপরও চেষ্টা করি ছুটির দিনগুলো কোন না কোন জায়গায় ভ্রমণের মাধ্যমে পার করতে।
প্রতি সপ্তাহের নেয় শুক্রবার বন্ধ কে কাজে লাগানোর জন্য ছুটে যায় ব্যস্ত নগরী যান্ত্রিক শহর ঢাকাতে। আমি বরাবরের মতো যখনি কোথাও ঘুরতে যাই সেখানে কিছু নির্দিষ্ট স্থান সিলেক্ট করে যাই যেগুলো আমি ঘুরে দেখব।
এবারের গন্তব্য লালবাগ কেল্লা। অনেক দিনের ইচ্ছে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত লালবাগ কেল্লা ঘুরে দেখব। মুগল সুবাদার মোহাম্মদ আজম শাহের হাত ধরে লালবাগ কেল্লার কাজ শুরু হয় ১৬৭৮ সালে। কিন্তু তিনি কেল্লা সম্পূর্ণ কাজ সমাপ্ত করতে পারেননি। পরে তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন।
বর্তমানে এটি বাংলাদেশের পুরনো ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটি। দীর্ঘ সময় যাবত এটি ধারনা করা হত যে, দুর্গটি হচ্ছে তিনটি ভবন স্থাপনার সমন্বয় (মসজিদ, পরী বিবির সমাধি ও দেওয়ান-ই-আম), সাথে দুটি বিশাল তোরণ ও আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত মজবুত দুর্গ।
সপ্তাহের ছয়দিন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকে কেল্লাটি। 20 টাকা দিয়ে টিকিট কেটে ভিতরে প্রবেশ করতে পারবেন। বিদেশীদের জন্য টিকেট মূল্য 100 টাকা।
সপ্তাহের রবিবার বাদে বাকী ছয়দিন খোলা থাকে লালবাগ কেল্লা।কেল্লার ভিতরে কিছু কিছু জায়গায় বাদে সব জায়গায় ছবি তোলার অনুমতি রয়েছে।
যারা এখনো লালবাগ কেল্লা যায়নি তাদেরকে ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না আসলে কতটা সুন্দর লালবাগ কেল্লা টি।16শ শতাব্দীতে যারা কারু কাজ করতেন তাদের হাতের কাজ কতটা নিখুঁত হতে পারে তা লালবাগ কেল্লা ঘুরলে খুব সহজে বোঝা যাবে।
সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে যখনই আপনি কোথাও ভ্রমণে যাবেন এমন কোন কাজে লিপ্ত হবেন না যেটা পরিবেশ বান্ধব নয়। এবং সেখানে নিয়ম-নীতি মেনে চলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন।
Thank you for sharing this great post with the community! I just wanted to let you know that your first post was caught by accident by our spam filters which are sensitive and can be triggered by a myriad of functions. Apologies for any inconvenience caused. Your publication is currently live on Connect and was merged with your second post. If this happens again, please reach out to any of the Google Moderators to assist you. To learn more about this topic, feel free to check - Why was my Connect post marked as spam?.