বৈশিষ্ট্য: ১৮৭৭ সালে স্কটল্যান্ডের ফ্রি চার্চ কর্তৃক রাজশাহীর কোর্ট স্টেশন চত্বরে মিশন বালিকা বিদ্যালয়ে অস্থায়ী ভাবে খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতাল স্থাপিত হয় এবং ১৮৯০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে এর কার্যক্রম শুরু হয়। স্কটল্যান্ডের নাগরিক ডাঃ ডোলান্ড মরিসন প্রথমে এই হাসপাতালের চিকিৎসা আরম্ভ করেন। নগরীর শ্রীরামপুরে ১৯৫০ সালে হাসপাতালটির নিজস্ব ভবন নির্মিত হয়। ১৯৬৪ সালে শিশু বিভাগ এবং ১৯৭৮ সালে সংযোযিত হয় একটি প্রসূতি সদন। প্রসূতি বিভাগে মায়েদের জন্য স্বল্প মূল্যে কয়েক ধরনের চিকিৎসা প্যাকেজে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা যেমন রয়েছে, তেমনই নরমাল ডেলিভারির সাথে সাথে সিজারিয়ান ডেলিভারির ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়াও মেডিসিনসহ সকল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নির্ধারিত সময়ে ও যোগাযোগের মাধ্যমে নিয়মিত ভাবে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন।
সর্বোপরি রাজশাহী অঞ্চলের মানুষের চিকিৎসা সেবায় খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতালের অবদান অনস্বীকার্য।
@Ashraf_Siddik এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এটি শেয়ার করার জন্য। তবে আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে এই পোস্টটি শেয়ার করলে এলাকার অনেকের উপকার হবে, সবাই জানতে পারবে।
আপনার ছবি দেখে যতটুকু মনে পড়ছে এই বিল্ডিংটা ঠিক আমার কলেজের পাশেই। কিন্তু এর নাম যে চন্ডিপুর/শ্রীরামপুর টাইপ কিছু হবে তা জানা ছিলো না। অথবা এমনও হতে পারে এটা আলাদা জায়গা। আমি রাজশাহী মডেল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পড়াশোনা করেছি। সামনে রাজশাহী বেতার, আর আরেক পাশে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটা কি সেই মিশন হাসপাতাল?