দিনাজপুর জেলায় বেড়াতে আসলে জেলার কয়েকটি দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখবেন। #bdlg200 #200meetup

দিনাজপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ জেলা।লোকশ্রুতি অনুযায়ী জনৈক দিনাজ অথবা দিনারাজ দিনাজপুর রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নামানুসারেই রাজবাড়ীতে অবস্থিত মৌজার নাম হয় দিনাজপুর। পরবর্তীতে ব্রিটিশ শাসকরা ঘোড়াঘাট সরকার বাতিল করে নতুন জেলা গঠন করে এবং রাজার সম্মানে জেলার নামকরণ করে দিনাজপুর। দিনাজপুর জেলাটি আবহমান কাল ধরে ধারণ করে আছে উত্তরবঙ্গের ইতিহাস ও সংস্কৃতি। রাজধানী থেকে ৪১৩ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। ১৭৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দিনাজপুর শহর।দিনাজপুর জেলা লিচুর জন্য বিখ্যাত।

আমাদের দিনাজপুর জেলার বিখ্যাত খাবার হলো-লিচু, চিড়া, পাপড়, ইত্যাদি

আমার এই কানেক্ট পোস্টে তুলে ধরব দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ:

রামসাগর দিঘির ছবি

রামসাগর দিঘি

দিনাজপুর শহর থেকে ৭ কিমি দক্ষিনে অবস্থিত এই জাতীয় উদ্যানটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি ঐতিহাসিক স্থান ও পর্যটন কেন্দ্র। বাংলাদেশের বৃহত্তম মানবসৃষ্ট দিঘি হিসেবে পরিচিত এই জলাশয়টি মূলত একটি কৃত্রিম দিঘি। পলাশী বিপ্লবের কিছু পূর্বে রাজা রামনাথ রাজ্যের পানির চাহিদা মেটাতে খনন করেছিলেন এই দিঘি। রাজার নামানুসারেই দিঘিটি পরবর্তীতে পরিচিতি পায়। বর্তমানে এটি দিনাজপুর পর্যটন বিভাগের দায়িত্বে আছে।

দিঘিটি খনন করতে তৎকালীন প্রায় ৩০,০০০টাকা এবং ১৫লক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছিল। প্রায় ৪ লাখ ৩৭ হাজার ৪৯২ বর্গমিটার, দৈর্ঘ্য ১,০৩১ মিটার ও প্রস্থ ৩৬৪ মিটার এবং ১০ মিটার গভীরতার এই দিঘির আশপাশে বিকালে ঘুরে বেড়ানোর জন্য দারুণ জায়গা চারপাশে সবুজ গাছ-পালায় ভরা। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ আসে রামসাগরের প্রাকৃতিক সৌন্দয় উপভগের জন্য, আবার অনেক মানুষ আসে বনভোজনের জন্য। রামসাগরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন, চোখে না দেখলে। পর্যটন কর্পোরেশন এর শ্রী বৃদ্ধির জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ও একটি মনোরম ও আধুনিক বিশ্রামাগার স্থাপন করেছে।শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে রামসাগর জাতীয় উদ্যানে যেতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সময় লাগতে পারে।

কান্তজীউ মন্দিরের ছবি

কান্তজীউ মন্দির

কান্তজীউ মন্দির বা কান্তজী মন্দির বা কান্তনগর মন্দির বাংলাদেশের দিনাজপুরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির।

বাংলাদেশের এই বিখ্যাত স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিল ১৮ শতকে, যার আরও একটি নাম নবরত্ন মন্দির। ঢেপা নদীর পারে এক শান্ত নিভৃতগ্রাম কান্তনগরে এ মন্দিরটি স্থাপিত। বাংলার স্থাপত্যসমূহের মধ্যে বিখ্যাত এ মন্দিরটির বিশিষ্টতার অন্যতম কারণ হচ্ছে পৌরাণকি কাহিনীসমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বাংলাদেশের সর্বৎকৃষ্ট টেরাকোটা শিল্পের নির্দশন রয়েছে এ মন্দিরে। মন্দিরের শিলালিপি অনুসারে মহারাজা প্রাণনাথ রায় মন্দিরের কাজ শুরু করেছিলেন। ১৭২২ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর তার পুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ করেন।

প্রথমে মন্দিরটির উচ্চতা ছিল ৭০ ফুট। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ক্ষতির কারণে এটি এখন ৫০ ফুট লম্বা। মহাভারত, রামায়ণ ও অন্যান্য পৌরাণিক কাহিনীগুলো মন্দিরের বাইরের দেয়ালে প্রায় ১৫ হাজার টি বর্গাকার পোড়ামাটির ফলকে চিত্রিত করা। শিল্পীগণ অত্যন্ত উচ্চমানের পরিশীলিত এবং পরিণত শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছিলেন, যেখানে সমন্বিত ধারায় অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে অলঙ্করণ করা হয়েছিল। বিচ্ছিন্ন ধারায় প্রাচীন শিল্প ঐতিহ্যের বিপরীতে এবং কিছুটা অসংলগ্ন বিন্যাসে এ মন্দিরের শিল্পের সমন্বয় ঘটেছিল বেশ কিছু স্বতন্ত্র ফলকে এবং বিস্তৃতভাবে শিল্প প্রকরণের যে সমন্বিত রুপের প্রকাশ ঘটেছিল তার মধ্যে এক ধরণের ছন্দ লক্ষ করা যায়। এরই প্রভাবে কার্পেট ও অন্যান্য সূচী শিল্পে এ ঐশ্বর্যশালী অলঙ্করনের ব্যবহার প্রায়শই লক্ষ্য করা যায়।শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে কান্তজীউ মন্দিরে যেতে ৪০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে।

রাজবাড়ীর দ্বিতীয় গেটের ছবি

দিনাজপুর রাজবাড়ী

শহরের উত্তর-পূর্বে রাজারামপুর গ্রামের কাছে রাজ বাটিকা এলাকায় অবস্থিত এই দর্শনীয় স্থানটি। দিনাজপুর জেলার ঐতিহ্য ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধি বলতেই বোঝা হয় এই রাজবাড়ীকে। তাই সর্বসাকুল্যে ভবনের অবস্থা বেশ নাজুক থাকা সত্ত্বেও ইতিহাসপ্রেমিরা বেশ আগ্রহ নিয়ে ঘুরতে আসেন রাজবাড়ী।

রাজবাড়ির ভিতরে কালিয়া জিউ মন্দিরের ছবি

১৬০৮ হতে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত রাজবাড়ীটি ছিল বৃহৎ দিনাজপুর জেলার ঐশ্বর্যের প্রতীক। এখানকার ইতিহাস সমৃদ্ধ ভবন ও জায়গাগুলোর মধ্যে রয়েছে কুমার মহল, আয়না মহল, রানী মহল, লক্ষ্মীর ঘর, আটচালা ঘর, ঠাকুর ঘর, কালিয়া জিউ মন্দির, আতুর ঘর, রাণী পুকুর এবং চম্পা তলা দীঘি। শহর থেকে যেকোনো স্থানীয় গাড়িতে করে ঘুরে আসা যায় রাজবাড়ী।শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে রাজবাড়ী যেতে ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে।

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যানের ভিতরে আশুরার বিলের কাঠের ব্রিজ থেকে তোলা ছবি

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার ৫১৮ হেক্টরের ১২৭৮.৪৯ একর জমি নিয়ে পঞ্চবটীর বনটি দিনাজপুর জেলার জাতীয় উদ্যান হিসেবে স্বীকৃতি পায় ২০১০ সালের ২৪ অক্টোবর। বর্তমানে এই বিশাল শালবনটি শেখ রাসেল জাতীয় উদ্যান নামে পরিচিত। এই বনে শাল ছাড়াও সেগুন, গামার, কড়ই, বেত, বাঁশ, জামসহ প্রায় ২০ থেকে ৩০ প্রজাতির গাছগাছড়া রয়েছে। প্রানীদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পাখি এবং ভয়ানক প্রানীর মধ্যে রয়েছে শিয়াল যা সন্ধ্যার পর ছাড়া দেখা যায় না। বনের মাঝখানে প্রায় ৬০০ একরের আশুরার বিল দেশীয় মাছের অভয়াশ্রম। এই বিলের উপরে নির্মাণ করা হয়েছে উত্তরবঙ্গের সব থেকে বড় কাঠের ব্রিজ।

স্থানীয়দের মতে সিদ্ধিলাভের পর দস্যু রত্নাকর এই বনেই বাল্মীকি মুনিরূপে খ্যাতিলাভ করেন। এখানেই রয়েছে সীতার কোট বৌদ্ধবিহার, যাকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছিলো কিংবদন্তির শিবের কৈলাশবাস আর সীতার বনবাসের গল্প।

দিনাজপুর থেকে নবাবগঞ্জের পথে বাস আছে। নবাবগঞ্জে পৌঁছার পর কাঠের ব্রিজের কথা জিজ্ঞেস করলেই যে কেউ পঞ্চবটী বনের রাস্তা দেখিয়ে দেবে।প্রধান শহর থেকে প্রায় ২ থেকে ৩ ঘণ্টার রাস্তা।

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট এর প্রবেশ গেটের ছবি

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট

দিনাজপুরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গাটির অবস্থান এর ফুলবাড়ী উপজেলার আফতাবগঞ্জে। প্রায় ৪০০ একর জমির উপর গড়ে তোলা হয়েছে এই সুন্দর নকশাকৃত বিনোদন পার্কটি। স্বপ্নের মতো নির্মল নিরিবিলি এক মায়াবী স্বপ্নময় ভুবনটি স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট (Shopnopuri Picnic Spot) নামেও বেশ পরিচিত।বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অসংখ্য দর্শনার্থী চিত্তবিনোদন বা পিকনিক করার জন্য এখানে ছুটে আসেন। বিশেষ করে শীত মৌসুমে জনসমাগম ঘটে বেশি। বর্তমানে চলচ্চিত্র স্পট হিসেবেও পরিচিতি লাভ করেছে। ইতোমধ্যে এখানে কয়েকটি চলচিত্র চিত্রায়িত হয়েছে। নয়ন জুড়ানো নিরিবিলি এ স্বপ্নপুরীতে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পর্যটকরা এখানে আসতে শুরু করেছে। স্বপ্নপুরীতে এসে পৌঁছলে স্বাগত জানাবে স্বপ্নপুরীর গেটে দন্ডায়মান দুটি বিশাল আকৃতির পরীর প্রতিকৃতি।

কৃত্রিম হ্রদ, পাহাড়, বাগান, গাছ-গাছালি, ফুলের বাগান, প্রতিকৃতি, চিড়িয়াখানা, কৃত্রিম ফোয়ারা, ইটভাটা, ঘোড়ার রথ, শাল, হংসরাজ সাম্পান, খেলাধুলার জায়গা; সব মিলিয়ে এক সমৃদ্ধ পিকনিক স্পট এই স্বপ্নপুরী। এছাড়াও আছে মাটির কুঁড়েঘর, ডাকবাংলো এবং বাংলাদেশের ভূমি মানচিত্র। এখানে রাত্রি যাপনের জন্য রয়েছে পাঁচটি কটেজ। সবকিছু উপভোগ করতে হলে জনপ্রতি ১০০ টাকা খরচ করে পার্কে প্রবেশ করতে হবে। দিনাজপুর থেকে সিএনজি বা বাসে করে স্বপ্নপুরী যাওয়া যায়। প্রধান শহর থেকে প্রায় ২ থেকে ২.৩০ ঘণ্টার রাস্তা।

হাজী মোঃ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রথম গেটের ছবি

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

এটি রংপুর বিভাগের প্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। দিনাজপুরে বাঁশেরহাট নামক স্থানে অবস্থিত একটি সরকারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের ২য় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং এটি উত্তর বাংলার সেরা বিদ্যাপীঠ যা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাঝে শীর্ষস্থানীয়। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করেন এই বিদ্যাপীঠে। তেভাগা আন্দোলনের জনক হাজী মোহাম্মদ দানেশের নাম নিয়ে ১৯৭৬ সালে শুরু হয় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা। তবে শুরুতে এটি কলেজ হলেও ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

১৩০ একর আয়তনের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে জিমন্যাশিয়াম, মসজিদ, পোষ্ট অফিস, ব্যাংকের শাখা, অ্যাকাডেমিক ভবন, মেডিক্যাল সেন্টার, প্রশাসনিক ভবন, হোস্টেল, সেমিনার কক্ষ, এবং দুইটি অডিটোরিয়াম। এছাড়া আরও আছে লাল-সাদা ইটের সমন্বয়ে তৈরি দৃষ্টিনন্দন ভবন, শিশুপার্ক, খেলার মাঠ, ডি-বক্স চত্বর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, টিএসসি, লাইব্রেরি, শহীদ মিনার এবং ক্যান্টিন।

বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা-দিনাজপুর মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত। দিনাজপুর শহর থেকে সিএনজি/অটোরিকশা করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছা যাবে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব বাসে চড়েও যাওয়া যেতে পারে।

দীপশিখা মেটি স্কুলের নতুন ভবনের ছবি

দীপশিখা মেটি স্কুল

বাংলাদেশের ভিন্নধর্মী স্থাপনা দিনাজপুরের বিরল উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের এক ব্যতিক্রম স্কুল দীপশিখা মেটি স্কুল।

স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেছে স্বেচ্ছাসেবী, অলাভজনক সংস্থা ‘দীপশিখা’। তারা ১৯৭৬ সালে এ দেশে কাজ শুরু করে। ১৯৮৪ সালে সরকারি অনুমোদন পায়। তাদের পাঁচটি কর্মসূচি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রশিক্ষণ, আয় সৃষ্টি। শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে প্রতিষ্ঠিত ‘দীপশিখা মেটি স্কুল’।

প্রতিষ্ঠাতা জার্মান স্বেচ্ছাসেবী ‘পৌল চারোয়া তিগ্যা’। তার লক্ষ্য ছিল, প্রত্যন্ত গ্রামে লেখাপড়ার আলো ছড়িয়ে দেওয়া। ফলে ১৯৯৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর স্কুলের জন্ম। তিগ্যা শুরুতে ছোট্ট পরিসরে স্কুল করেছেন।

দীপশিখা মাটির দুইতলা স্কুল অপূর্ব এই শিল্পকর্মের মুল উপাদান হচ্ছে মাটি, খড়, বালি ও বাঁশ, দড়ি, খড় ও কাঠ। শুধুমাত্র ভিত ছাড়া আর কোথাও ইট ব্যবহার করা হয়নি। পুরো স্কুলটি ছয় কক্ষ বিশিষ্ট একটি দোতলা ভবন, যার আয়তন আট হাজার বর্গফুট। পরিবেশবান্ধব শ্রেণিকক্ষগুলোতে শিক্ষার্থীরা গরম-শীতের তীব্রতা অনুভব করে না।

মেটির মানে ‘মর্ডান এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’ (মেটি)। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে অল্প খরচে, হাতের নাগালে, প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্য তৈরি করে গ্রামের মানুষের শিক্ষা,সংস্কৃতি, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ সার্বিক উন্নয়ন করাই তাদের উদ্দেশ্য।

Jogodish Sarker

120 Likes

কিছু খাওয়াবেন না?

3 Likes

দাদা আমাদের জেলার বিখ্যাত খাবার হলো-লিচু, চিড়া ও পাপড়।

4 Likes

@Jogodish সেটা তো লেখেন নাই। শুধু বেড়ানোর জায়গায় না, খাওয়া উল্লেখ করতে হবে।

3 Likes

দাদা আমার তেমন কানেক্টে পোস্ট করার অভিজ্ঞতা নাই তাই দিনাজপুর জেলার বিষয়ে আমার যেটা সম্ভব হয়েছে সেটাই দিয়েছি আপনারা গুরু আপনাদের কাছে শিখে নেব।

3 Likes

৬৪ জেলা ভ্রমন শেষ করতে আরোও ১২/১৩ টা জেলা বাকি আছে তারমধ্য দিনাজপুর ও বাকি৷ যাবো ইন শা আল্লাহ। সুন্দর পোস্টে র জন্য ধন্যবাদ @Jogodish

5 Likes

অনেক সুন্দর হয়েছে :clap: :hearts:

3 Likes

@Kunjamodhu ধন্যবাদ আপনাক

2 Likes

কিছু কিছু স্থান অনেক আগে ভ্রমন করেছি তবে আবার যাবো ইনশাআল্লাহ, ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য

2 Likes

@MohammadPalash @অবশ্যই আসবেন দাদা আমন্ত্রণ থাকলো :hearts:

দর্শনীয় স্থানগুলো থেকে যেকোনো একটিই জীবনের সেরা অভিজ্ঞতাগুলোর একটি হতে পারে।

5 Likes

@Anonymous_b94cf02d9eeadbc2e4ca1e27a5054b05 অবশ্যই আসবেন দাদা আমন্ত্রণ থাকলো :heart: :heart:

1 Like

@Jogodish অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আপনার জেলার সুন্দর জায়গা গুলোর বর্ণনা দিলেন। একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হিসেবে আপনার জেলায় ঘুরতে আসবো ইনশাআল্লাহ

1 Like

আমি দিনাজপুরের এবং জায়গা সমন্ধে জানতাম তবে এই পোস্টটি পড়ে জায়গা সম্পর্কে আরো ভালো করে জানলাম ধন্যবাদ

1 Like

অসাধারণ :gift_heart: :gift_heart: :gift_heart: :gift_heart: :gift_heart:

1 Like

@Nupur248 অবশ্যই আসবেন আপু, আমন্ত্রণ থাকলো🥰

1 Like

@Rayhanali ধন্যবাদ আপনাকে

1 Like

@Joyanta77700 ধন্যবাদ :smiling_face_with_three_hearts:

1 Like

@Jogodish অসাধারণ লিখেছে ভাই।

স্বপ্নপুরী পার্কে গিয়েছিলাম একবার পরিবারসহ।

হাকিমপুরের বাংলা হিলি স্থল বন্দর বা বাজারটাও আপনার লিস্টে রাখতে পারেন।

আরো অসাধারণ সব পোস্টের অপেক্ষায়।

হ্যাপী গাইডিং!

2 Likes

@ShafiulB দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য, আসলে কানেক্ট পোস্টটি আমাকে সংক্ষিপ্ত আকারে করার জন্য অনেক কিছু লিস্টে বাদ দিতে হয়েছে দাদা। অবশ্যই পরের পোস্টে দিনাজপুরের আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্ট করার চেষ্টা করব

2 Likes

Thank you for taking us through these spots. I really like the first and last photos.

I like your writing style too.

For example, I liked how you said;

“When you take a walk at the place the Dighi Dam which is an artificial dam is located, you can feel the natural beauty” :blush:

What a great play on words.

Man is required to make the environment more beautiful…

I like the last photo, I will share 2 photos of buildings with unique architecture with you on Monday when I have my computer.

Thank you @MahabubMunna for making us enjoy this beauty

And thank you @Jogodish for sharing with us.

There is a point I don’t understand , maybe because I read in English, you said; “For the Government to increase the Sri of the place, they had to take some steps”, what is Sri please?

2 Likes