মিষ্টি বাংলাদেশে খাবারের তালিকায় অন্যতম পছন্দের ও লোভনীয় খাবার, বিশেষ করে কারো সংবাদ, নতুন চাকরি, সন্তান জন্ম নেওয়া, স্কুল কলেজে ভালো রেজাল্ট করা সহ কারো বাসায় অতিথি হয়ে যাওয়ার সময়ও মিষ্টির চাহিদা আছে, এমন কি বিয়ে স্বাদী, জন্মদিন সহ বিশেষ বিশেষ দিনে এর ব্যাপক চাহিদা। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তের মিষ্টি টেস্ট করার সৌভাগ্য হয়েছে এবং চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জেরও, নিজে গিয়ে সরাসরি কেনা হয়নি এর আগে, তবে ঈদ উল আজহা উপলক্ষে এইবার নিজে গিয়ে কেনার অভিজ্ঞতা হয়েছে তাই শেয়ার করলাম এখানে, হয়তো অনেকেই উপকৃত হবেন।
এক নামেই চাঁদপুরের মানুষ জন ফরিগঞ্জের বিখ্যাত আউয়ালের মিষ্টি চিনেন বা জানেন, যে বা যারা টেস্ট করেছেন ভালোই ফিডব্যাক দিয়েছেন। খুব সুস্বাদু এবং নরম। হাতে বানানো মিষ্টি, সেই আদি স্টাইলে, আপনি চাইলে ভেতরে অনুমুতি নিয়ে দেখতে পারবেন, এক দল বানিয়ে যাচ্ছেন, অত্তাধিক তাপমাত্রা ভেতরের দিকে, চাইলে আপনি বসে মিষ্টি ও পরটা দিয়ে নাস্তাও সেরে নিতে পারবেন, ভেতরে পর্যাপ্ত বসার ব্যবস্থা রয়েছে।
**"**আউয়াল সুইটস" চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ বাজারে এর অবস্থান। ১৯৫২ সালে দোকানটি চালু করেন হাজী আব্দুল আউয়াল। এখনোও চলছে। দিন দিন বাড়ছে পসার। ওই এলাকায় আউয়াল সুইটসের মিষ্টি অনেকটাই আভিজাত্যের প্রতীক। উৎসব ছাড়াই সারা বছরই ভিড় লেগে থাকে দোকানে। বয়োবৃদ্ধ আব্দুল আউয়ালের দোকানটি চালাচ্ছেন তাঁর ছেলেরা। (সূত্রঃ প্রথম আলো) ভিডিও দেখুন এখানে প্রথম আলো প্রতিবেদন
কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার সদর ঘাট থেকে লঞ্চ যোগে চাঁদপুর নেমে, সিএনজি করে সরাসরি ফরিদগঞ্জ বাজার। লঞ্চে ভাড়া সিটে ১০০ - ১৫০, ফাস্ট ক্লাসেঃ ২০০ - ২৫০ টাকা, কেবিনঃ সিঙ্গেল ৬০০ - ১০০০/- / চাঁদপুর ঘাট থেকে ফরিদগঞ্জ বাজারে ৩০০ - ৩৫০ টাকা সিএনজি ভাড়া নিবে। ঢাকা থেকে চাঁদপুর যেতে ৩.৩০ মিনিট (সাড়ে ৩ ঘন্টা), চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ফরিদগঞ্জ বাজারে ৩০ - ৪৫ মিনিট (সিএনজিতে)
লোকেশনঃ চাদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলা বাজার
আউয়ালের মিষ্টির কেজিঃ ২৮০/-
বাইকে / গাড়িতে / সিএনজিতে / অটোতে আনা যায়
অনলাইনে কেনা বেচা হয় কিনা সঠিক জানা নেই
অনেক বেশি অর্ডার করতে চাইলে আগেই অর্ডার করে রাখতে হবে কাউকে দিয়ে বুকিং মানি সহ