রেলফ্যানদের সাথে, উত্তরের পথে.

BRFG_Picnic_2020

বাংলাদেশ রেলওয়ে ফেসবুক ফ্যান গ্রুপের এবারের পিকনিকের স্লোগান ছিল “চলো মিলি প্রাণের টানে”। আসলেই যেন তাই সবার রেলের প্রতি অমোঘ নিঃসার্থ এই ভালোবাসার মিলনমেলা যেন ছাপিয়ে গিয়েছে অনেক কিছুকেই। মূলত দুই দিনের (৭/৮) এই পিকনিকে ঘিরে উত্তেজনা কাজ করছিল ঘোষণা হবার পর থেকেই।

পিকনিক এ আগত যাত্রীদের মধ্যে ট্রেনের ভিতর ব্রশিউর বিতরণ করছেন কৌশিক দেন দাদা।

বরাবরের মতই বি আর এর পিকনিক মানেই ডিফরেন্ট কিছু এটা কেনো জানি মনে গেঁথে গেছে। এই গ্রুপের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পেরেছি আর যাদের মাধ্যমে জানি শিখি তাদের সবার সাথে দুটো দিন কাটাতে পারবো এটা ভাবতে ভাবতে পিকনিকের দিন চলে আসে। প্রতি সপ্তাহের বাড়ি যাবার রুটিনে একবারের জন্য ব্রেক দিতেই হয়, হলোও তাই।

সবাই রেল ফ্যান পিকনিক ট্রেনে।

পিকনিকের দিন দুপুরে @user_not_found Suman ভাইয়ের সাথে দেখা হয় কেমন জানি টান টান উত্তেজনা কাজ করছে তখন থেকেই। রাসেল ভাই চলে যাওয়ার পর সুদূর কাপ্তাই থেকে আগত সবুজ আহম্মেদ ভাইয়ের ফোন পেয়ে সাথে সাথে বলে দিই আমার অফিসে চলে আসতে, অফিস থেকে ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে ঢাকা স্টেশনে যাবো একসাথে। সবুজ ভাই আমার অফিসে এলে তাকে বিল্ডিং এর কেয়ার টেকার এর রুমে পাঠিয়ে দিই ফ্রেশ হবার জন্যে। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা কাজ যেন শেষ হতেই চায় না। অবশেষে সন্ধ্যা ৮ টায় কাজ বুঝিয়ে দিয়ে আমিও ফ্রেশ হই ততক্ষণে বিল্ডিং এর কেয়ার টেকার গরম ভাত রান্না করে ফেলেছে খাওয়াবে বলে। ফ্রেশ হয়ে আমি আর সবুজ ভাই রাতের ভোজন সেরে নিলাম মলা মাছের তরকারি দিয়ে। এদিকে ট্রেন রাইট টাইম হবে সবাই আপডেট দিচ্ছিল। বন্ধু ইফতি স্টেশনে অপেক্ষা করছিল এদিকে সবুজ ভাই ও তাড়া দিচ্ছিল পাছে না আবার ট্রেন ছুটে যায়। ঠিক ৮.২০ মিনিটে রিকশায় উঠি দিলকুশা থেকে। রিকশায় উঠেই রাসেল ভাইয়ের ফোন পেলাম উনি তখনও রাস্তায় আসছেন স্টেশনের দিকে। ৮.৩৫ এ স্টেশনে পৌঁছে দেখি রাসেল ভাই ও বন্ধু Mir Iftiar Hossain Ifti অপেক্ষা করছে আমাদের জন্যে। আমরা চারজন ই লাস্ট গিয়ে পৌঁছাই। ট্রেনে উঠেই দেখা হয় আমাদের সবার প্রিয় Mansib Moheuddin এর সাথে সে তার বাবাকে নিয়ে যাচ্ছে পিকনিকে। ছেলেটাকে দেখে হিংসে হল এই বয়েসে এত অর্জন করে ফেলেছে ভাবতেই বিষ্ময়ে অবাক হই। পড়ালেখায় ও নাম্বার ওয়ান সে। এই ছেলের ছবি তোলার হাত ও মারাত্মক। আমি নিশ্চিত ভবিষ্যতে সে আন্তর্জাতিক রেল ফ্যান Bappa Pal ও Mike Tisdale কে ছাড়িয়ে যাবে প্রাপ্ত বয়স্ক হলে

আমাদের পিকনিকের ট্রেন কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস।

Amin Forazi ভাই অপেক্ষা করছিল আর আক্ষেপ করছিল না যেতে পেরে। এবারের পিকনিকের কার্যক্রম গোছানো ছিল, যেমন সব মেম্বার দের টিমে টিমে ভাগ করে দেওয়া হয়। আমি আমার টিম লিডার Raihan Adil ভাইকে খুঁজছি ততক্ষণে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস হুইসেল দিয়ে কাটায় কাটায় ২০/৪৫ এ ছেড়ে যাচ্ছে। আদিল ভাইকে দেখে অসুস্থ মনে হল বেচারা গায়ে জ্বর নিয়ে পিকনিকে যাচ্ছিল তাকে আর ডিস্টার্ব করলাম না। Sohel Khan ভাই সবাইকে সিট বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন। সাহাবুদ্দিন ভাই, Mahmudul Alam Shoeb ভাই, Newaz Morshed Rasel ভাই উনারা ভালোভাবে খুঁজ খবর নিচ্ছেন কারো কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা। কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই ট্রেন বিমানবন্দর চলে এলো এদিকে শুনলাম রেল ফ্যান ছোট ভাই EmRaan EmOn নাকি ট্রেন মিস করেছে দ্রুতযানে উঠে বেচারা ভেবেছিল ঢাকায় গিয়ে আমাদের সাথে উঠে আসবে। লাক ভালো ছিল না সেও পরে রওনা দিল বাসে, অনেকেই দুঃখ প্রকাশ করছিল তাকে নিয়ে। বিমানবন্দর থেকে কৌশিক সেন ভাই ও সাদিয়া এলিন আপা তার ছোট মেয়ে কে নিয়ে উঠলো। কৌশিক ভাই আসার পর ই কেমন জানি সরগরম হয়ে গেলো আমাদের কোচ। বেচারা আসলেই সাদা মনের সদা হাস্যোজ্বল একজন মানুষ, হবেই তো বাড়ি যে আমাদের গ্রেটার ময়মনসিংহে। বিমানবন্দর ছেড়ে একটানে জয়দেবপুড় গিয়ে থামলো ওদিক দিয়ে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস আসবে তাই।

আমাদের ট্রেন যখন যমুনা বহুমুখী সেতু পার হচ্ছিল।

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস জয়দেবপুর ছেড়ে যেতেই খুঁজ নিলাম লিজেন্ড রেল ফ্যান প্রাণের প্রিয় JP Rushow ভাইয়ের, উনার নেতৃত্বে বিবিই থেকে Golam Saklayen Shamim ভাই Alamgir Kabir ভাই ও রাসেল সুমন ভাইয়ের বন্ধু শামীম ভাই উঠবে যদিও Md Golam Rabbani ও তাদের সাথে আসার কথা ছিল কিন্তু সে ঢাকাতেই চলে আসে আগে। ব্র্যান্ড নিউ পিটি ইনকা ছুটে চলছে আমরা সবাই সবার সাথে নানান খুনসুটি তে ব্যাস্ত হয়ে পরলাম। মাঝখানের মুখোমুখি চার জনের সিটে বসে চারজন ২৯ খেলায় মত্ত কে কাকে ট্রাম করবে এই নিয়ে উত্তেজনা। আমিও বসে পড়লাম। বিবিই পৌঁছুতে প্রায় সাড়ে এগারোটা বেজে গেলো। রুশো ভাই তার টিম নিয়ে উঠে পরলো। ততক্ষণে সারাদিনের ক্লান্তি যেন চোখে নেমে আসছিল। মাফলার পরে চোখে আলো ঢাকার জন্যে মাস্ক দিয়ে ঢেকে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছি কখন বলতে পারি না। ভাঙ্গুড়া আসার পর একটু ঘুম ভাঙলো ছবি তুলে নিয়ে পোস্ট দিয়ে আবার ঘুমিয়ে পরলাম। বদরগঞ্জ পার হবার পর সবার হাকডাকে ঘুম ভেংগে গেলো ঘড়িতে তখন সম্ভবত পৌনে ছয়টা। ভোর সাড়ে ছয়টায় রংপুর স্টেশনে নামী। সবাই ছবি তুলে স্টেশনের বাইরে দাড়ানো আতাউল্লাহ স্পেশাল বাসে উঠে যাবো শোয়েব ভাইদের বাসায়।

রংপুর স্টেশনে আমি।

বাসা তো নয় যেন আলিশান বাংলো পরে শুনলাম এত বড় বাড়িতে মাত্র তিনজন থাকেন আমরা প্রায় ৪৫ জন বা তার বেশি সদস্য সহজেই এটে গেলাম বাড়ির পেটে। সবাই যে যার মত ফ্রেশ হয়ে লুচি সবজি ডিম ভাজি দিয়ে নাস্তা সেরে নিলাম। নীয়ম ভেংগে চারটা লুচি খেয়ে ফেলেছি করার কিছুই ছিল না পেট চু চু করছিল। নাস্তা সেরে সবাই বাসে উঠে রওনা হলাম পৌনে নটায় গন্তব্যে তিন বিঘা করিডোর। এই করিডোর পার হয়ে দহগ্রাম আঙ্গরপোতা যেতে হয়। অনেক নাম শুনেছি বাংলাদেশের আলোচিত ছিটমহল এটি। চোখে তন্দ্রা নিয়ে যেতে থাকি যেতে যেতে তিস্তা রেলসেতু দেখি। লালমনিরহাট, পাটগ্রাম পার হয়ে একটার দিকে পৌঁছাই তিনবিঘা করিডোর। করিডোর পার হয়ে ওখানে সবাই ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে যায়। আমিও আমার ৩৬০ ক্যামেরা দিয়ে কিছু ছবি তুলে ফেলি আর আমাদের প্রিয় Swtest Ratul কে বিরক্ত করছি ছবি তুলে দেওয়ার জন্যে। সময় স্বল্পতার কারণে ভিতরে যাইনি। ওখান থেকে রওনা দিয়ে তিনটার দিকে পাটগ্রামের হ্যাপি স্টার হোটেলের সামনে গিয়ে দাড়াই এখানেই দুপুরের আহার সেরে তিস্তা ব্যারেজ এর উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে পৌনে ৫ টার দিকে পৌঁছাই। ঘুরে ঘুরে দেখি এ যেন অবাক ইঞ্জিনিয়ারিং। বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহ কে আটকে রাখা হয়েছে প্রয়োজন মাফিক পানি প্রবাহ ঘটানো হয়। সবাই ছবি তুলে রওনা দিই রংপুরের উদ্দেশ্যে ওখানেই রাতের খাবার খেয়ে হোটেলে রাত অবধি অবস্থান করে পরদিন পার্বতীপুর যেতে হবে। ৯.৪০ মিনিটে জাহাজ কোম্পানি মোড়ে গিয়ে থামলো বাস। যাত্রার শেষ দিকে এসে জানতে পারি বাসের ড্রাইভারের বাড়ী আমাদের ময়মনসিংহের হালুযাঘাটে, বিয়ে করে রংপুরেই সেটেলড, নানাবাড়ি নাকি আমাদের গফরগাঁও।

ছিটমহল দহগ্রাম আঙ্গরপোতা যাওয়ার জন্যে বর্ডার এ আমরা সবাই।

পলাশ হোটেলে রাতের আহার সেরে এবার বিশ্রাম নেবার পালা সবাইকে শোয়েব ভাই রুম বুঝিয়ে দিলেন বাইরের তাপমাত্রা অনেক ঠাণ্ডা। হোটেলে গিয়ে শুনি তাদের গিজার নাকি নষ্ট অগত্যা মেজাজ খারাপ হল একদিকে সারাদিনের ক্লান্তি আবার ঠান্ডা পানি, ফোন দিই শোয়েব ভাইকে উনারাই বা কি করবে। আমি আর ইফতি উঠেছি একসাথে সেও বিরক্ত। পরে বেয়ারা কে ডেকে গরম পানি করে দিতে বলি। রাত ১২ টা বাজে বেয়াড়া আসে না অগত্যা ঠান্ডা পানী দিয়ে সেরে নিলাম গোসল। জলদি ঘুমিয়ে পড়ি পরের দিন আবার পার্বতীপুর যেতে হবে।

ছিটমহল দহগ্রাম আঙ্গরপোতা তে পিকনিক এর সবাইকে নিয়ে গ্রুপ ফটো।

পৌনে ছয়টায় ঘুম থেকে উঠে ইফতি কে রুমে রেখে ফ্রেশ হয়ে রংপুর স্টেশনে যাই তখন বিরল কমিউটার ঢুকছিল। দেখা হল কবুতরের জোড়া ফিরোজ ও প্রিন্স এর সাথে। বিরল কমিউটার এর পোস্ট দিয়ে ছবি ভিডিও করতে থাকি। একে একে সবাই এসে পড়ে। আমাদের ট্রেন তখনও দেরি অবশেষে ৮/১৮ মিনিটে আমাদের ট্রেন ঢুকে স্টেশনে সবাই উঠে পড়ি। আমি সবুজ ভাই একবারে পিছনের কোচে উঠি ছবি ভিডিও করার জন্যে রুশো ভাই ই যোগ দেয়। ঠিক ৮/২৫ মিনিটে দোলনচাঁপা এক্সপ্রেসের সাথে ক্রসিং শেষে ট্রেন ছারে রংপুর থেকে। ৯/৩৫ মিনিটে পার্বতীপুর পৌঁছে স্টেশনের পাশের হোটেল থেকে নাস্তা সেরে গন্তব্যে এবার রেল ফ্যান দের স্বপ্নের জায়গা কেলোকা। ১০/২৫ মিনিটে গিয়ে পৌঁছাই। Muhammod Kudrote Khuda স্যার আমাদের সবাইকে বরণ করে নিলেন হাসিমুখে। তারপর মেইন কারখানায় ঢুকার আগে আমরা সবাই লাইন ধরে দাড়িয়ে সেইফটি জ্যাকেট ও মাথায় হেলমেট পরে নেই। কুদরত এ খোদা স্যার আমাদের ভিতরে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখালেন। ২৯৩৩ লকোর সামনে গিয়ে এটা নিয়ে ব্রিফ করলেন জানতে পরলাম শীগ্রই এটা ট্র্যাক এ নামবে মেরামত প্রায় শেষ পর্যায়ে। কারখানার সামনে সবাই গ্রুপ ছবি তুলে কুদরত স্যার সহ সবাই উনার মিটিং রুমে চলে যাই। ওখানে এডমিন গণ ও কুদরত স্যার আমাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। পুরস্কার প্রদান করা হয় টপ কন্ট্রিবিউটর হিসেবে আরমান সিকদার কে এবং উদীয়মান রেল ফ্যান হিসেবে মানসিভ এর হাতে পুরস্কার তুলে দেন কুদরত স্যার। ওখান থেকে বিদায় নিয়ে আবার পার্বতীপুর চলে যাই।

কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানার সামনে সবার গ্রুপ ফটো।

অনেক ঘুরা হল এবার নিয়ম ভেংগে ভাবলাম বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখবো। যেই ভাবা সেই কাজ পরিচিত ছিল আমার ও সবুজ ভাইয়ের ফোন দিয়ে কনফার্ম হয়ে নিলাম অনুমতি মিললো। আমি শামীম ভাই সবুজ ভাই চলে যাই বিদায় নিয়ে। পরে রাত ১৭/৩০ এ ব্যাক করি রংপুর, পলাশ হোটেল থেকে রাতের খাবার খেয়ে দ্রুত রংপুর স্টেশনে চলে যাই সবার লাস্টে। গিয়ে দেখি ট্রেন দাড়ানো লোকো নেই। পরে শুনলাম আপ রংপুর এক্সপ্রেস এলেই তবে ঐটার লোকো নিয়ে ডাউন রংপুর এক্সপ্রেস ছেড়ে যাবে। অবশেষে ২০/৩০ মিনিটে আপ রংপুর এক্সপ্রেস আসলো। ২০/৩৮ মিনিটে লোকো অন্ট্রেন হল আমাদের টায়। ২১/০০ বা তার আশেপাশের সময়ে ডাউন রংপুর এক্সপ্রেস ছেড়ে গেলো। ছাড়ার পর পরই সবাইকে কাচ্চি র প্যাকেট ও পানির বোতল বিতরণ করেন সাহাবুদ্দিন ভাই, শোয়েব ভাই। এই ফাঁকে মানসিভ সবার জন্যে মিষ্টি নিয়ে আসে সবাইকে খাওয়ানোর জন্যে। ২২/৫০ এ গাইবান্ধা স্টেশনে গিয়ে পৌঁছলো। সারাদিনের ক্লান্তি আবারো ঝেঁকে বসলো। গাইবান্ধা ছাড়ার পর লম্বা ঘুম দিয়ে ভোরে বিবি ওয়েস্ট গিয়ে পৌঁছাই তখন ঘড়িতে ৭/২০ সম্ভবত। রাসেল ভাই উনার ময়মনসিংহের টুরমেট দের নিয়ে নেমে যান। ট্রেনে সমস্যা থাকার কারণে ঘন্টাখানেক বিলম্ব শেষে ৭/৪২ এ ছেড়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সেতু পার হওয়ার পুরো ভিডিও করে ফেলি। ঠিক ১১/০৫ মিনিটে ট্রেন ঢাকা স্টেশনে ঢুকে সাড়ে ১৪ ঘণ্টায় ৪৪৭ কিলোমিটার যাত্রা শেষ করে। শোয়েব ভাই, রাসেল ভাই ও ফারুক ভাই সহ অন্যদের থেকে বিদায় নিয়ে চলে যাই পরম ভালোবাসার কিছু মুহূর্ত নিয়ে।

কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানার গেইটে সবার গ্রুপ ছবি।

মিস করেছি রোকন স্যার, সোহেল রানা ভাই, রাইসুল রাজন ভাইয়া, সমিরুল সজন, মাসুদ রানা, ইমরান, অধি, জয়, আরমান সিকদার, লিমন মামুদ ও সর্বোপরি প্রিয় শোভন ভাই সহ আরো অনেককে।

ধন্যবাদ জানাই এই এবারের ট্যুর এর আয়োজক সাহাবুদ্দিন ভাইকে খুব শৃঙ্খল ভাবেই এবারের পিকনিক সফল করতে পেরেছেন। আরো ধন্যবাদ জানাই বাসায় নিয়ে জামাই আদর করার জন্যে গোলগাল চেহারার শোয়েব ভাইকে। যারা টিম লিডার ছিলেন তাদের ও কৃতজ্ঞ ভরে স্মরণ করছি।

#হ্যাপি_রেলফ্যানিং

#7yearsofbdlg
#bangladesh #localguidesbd #7yearsofbdlg

18 Likes

গ্রুপ ছবির পাশাপাশি লোকোমোটিভ কারখানা আর কিছু ছবি দিলে আরো ভালো হতো @ArmanulHaque

7 Likes

ফিরে গিয়েছিলাম এক বছর আগের পিকনিকের সময়ে। অসাধারণ ছিলো সময়টা @ArmanulHaque এত

বিস্তারিত লিখার জন্য ধন্যবাদ আমিও ছিলাম সেই ট্যুরে।

@MahabubMunna কেন্দ্রিয়

লোকোমটিভ কারখানা KPI ভুক্ত এলাকা

আমরা শুধু গ্রুপ ছবি তোলার অনুমতি পেয়েছিলাম, এই জন্য হয়ত @ArmanulHaque ভাই

আর ছবি দেন নাই

5 Likes

@MahabubMunna ভাই,

কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা বা সংক্ষেপে কেলোকা বাংলাদেশ সরকারের একটি কেপিআই ভুক্ত এলাকা হওয়ায় ভেতরের ছবি তোলা নিষিদ্ধ।

5 Likes

দারুন লিখেছেন।

আপনার লিখনিতে গতবছরের প্রাণেরটানটা আবার অনুভব করলাম।

আবার হবে ইনশাআল্লাহ @ArmanulHaque

5 Likes

Well described post. Congratulations on your first connect post. Hope in future, you will regularity on connect post. @ArmanulHaque thanks for sharing such a joyful journey experience.

4 Likes

অনেক ধন্যবাদ ভাই :heart:

3 Likes

@ @Mazharul_BDLG ধন্যবাদ ভাই

2 Likes

@MahabubMunna ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

2 Likes

@ArmanulHaque অনেক সময় নিয়ে বিশাল পোষ্ট লিখেছেন, ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

2 Likes

feeling great for being a part of this event

1 Like

Dear @ArmanulHaque

Welcome to Connect!

Thank you so much for sharing such a beautiful travel story.

Really wrote very well as the first post I hope you will write better in the future and look forward to your next post.

Congratulations :confetti_ball: on your first post. I noticed that you are new here, So I want to share with you some articles to make your experience will be better in this worldwide Local Guides Community.

Please check out:

Please introduction about yourself. You can follow this example.

1. Name

2. Location

3. What you love about

being a Local Guide

4. Your favorite thing

to explore

5. Fun fact about you

Tell us more about you by writing in Connect monthly topic Introduce Yourself-March 2021

where new and old members get to know each other.

1 Like

@KamalHossenR thank you soon i will write about myself.

@Mejbahul Great

1 Like

@TrulyBappy ধন্যবাদ ভাই

@Sohel_BD ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ

1 Like

This looks like a pretty big meetup @ArmanulHaque how many of them were Local Guides?

Paul

@PaulPavlinovich at first thank you. This is my travel topic post regarding my memorable journey one year ago. This was not local guide meet up this was tour of Rail fan community of Bangladesh. As a local guide i was there with some other local guide.

ok @ArmanulHaque - Connect is for Local Guides and Local Guides activities, please minimise other activities here. To make this more Local Guides focussed you could share about the destinations you went to, what places did you find and add to Maps etc.

Paul

@PaulPavlinovich thank you again. I just want to let you know that wherever i go i always try to contribute in maps.

1 Like