টিলাগড় ইকোপার্ক এর সদরফটক।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা আমাদের এই বাংলাদেশ। ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের জন্য হাজার ও জায়গা রয়েছে এই দেশে। আমাদের দেশের প্রত্যেকটি জেলাতে দর্শনীয় ও প্রাকৃতিক অনেক জায়গা রয়েছে।ইতিহাস ও ঐতিহ্যের দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। আমি অনেকগুলো জেলাতেই ভ্রমণ করেছি তার মধ্যে সুন্দর এবং দর্শনীয় একটি জেলা হচ্ছে সিলেট। সিলেটের মধ্যে অনেক গুলো প্রাকৃতিক জায়গা রয়েছে । তার মধ্যে একটি
টিলাগড় ইকোপার্ক সিলেট।
যাতায়াতঃ
ঢাকা থেকে সিলেটের দূরত্ব 293 কিলোমিটার।
বিভিন্ন ভাবে যাতায়ত করা যায় সিলেট। যেমন
★আকাশ পথ
★রেল পথ
★ সড়ক পথ
আমার যাতায়াতঃ
আমি লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা হই। আমি রাত ৮ঃ০০ টার বাসে উঠি। সকাল ৫ঃ০০ টার সময় গিয়ে পৌঁছে যাই সিলেট শহরে।
লক্ষীপুর থেকে ভাড়া: ৫০০ টাকা ($7 dollar)
লক্ষীপুর থেকে দূরত্ব: ৩১৮ কি: মি:
প্রবেশ এর জন্য টিকেট কাটলাম ।
সিলেট শহরে দেখার মত জায়গা টিলাগড় ইকোপার্ক। আপনাদের সাথে এখন টিলাগড় ইকোপার্ক সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করবো।
ইকোপার্ক এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
★শহর থেকে দূরত্বঃ ৮ কিঃ মিঃ
★শহর থেকে ভাড়াঃCNG৳১০০ টাকা($1.25dollar)
★ইকোপার্ক এ প্রবেশ মূল্যঃ ২০ টাকা
★ইকোপার্ক এর আয়তনঃ ১১২ একর জায়গা।
★ইকোপার্ক স্হাপিত: ২০০৬ সালে বাংলাদেশ সরকার এর বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর,এই ইকোপার্ক স্হাপিত করে।
★ইকো পার্কের প্রবেশ ও বাহিরের সময়ঃ সকাল ৮ঃ০০ টার সময় ইকোপার্ক এ প্রবেশ করে পর্যটকেরা।সারাদিন গুরে দেখার পর আপনি বিকাল ৫ঃ০০ টার সময় বাহির হতে হবে।
টিলাগড় ইকোপার্ক এ ৬৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আছে।
চিত্রা হরিন ইকোপার্ক। ছবি @gaziSalauddinbd.পার্কের প্রাণীজগৎঃ
বর্তমানে ইকোপার্কে কিছু পশুপাখি রয়েছে। যেমনঃ
হরিন,ময়ূর, অজগর সাপ, জেব্রা, অনেক রকমের পাখি। আছে অনেক প্রজাতির বিলুপ্ত উদ্ভিদ।
ইকোপার্কের ভিতরে প্রাণী জগৎ।
একটা বিষয় ভালো ঐ খানে আপনি দল গতো ভাবে ঘুরতে গেলে অনেক আনন্দ পাবেন।