বাংলাদেশের গ্রামের বাজার গুলিতে বিভিন্ন ধরনের কারিগরের তৈরী হরেক রকমের সুস্বাদু খাবার বিক্রি হয়। এই সমস্ত খাবারগুলির মধ্যে অনেক খাবার ক্রেতাদের সামনেই তৈরী করা হয় এবং গরম গরম ক্রেতাদেরকে পরিবেশন করা হয়। আবার অনেক খাবার বাড়ীতে তৈরী করে এনে বাজারে বিক্রি করা হয়। বাড়ীতে তৈরী করা খাবারগুলির মধ্যে অন্যতম একটি খাবার সুস্বাদু “মিষ্টি”।
১। উপকরনঃ- দুধের ছানা, ময়দা, তৈল, ঘি, চিনি, ইত্যাদি।
২। প্রস্তুত প্রনালীঃ- প্রথমে গরু বা মহিষের দুধ থেকে ছানা তৈরী করে তার সাথে ঘি, চিনি মিশিয়ে ছোট ছোট গুল্লা (প্রয়োজনীয় আকারে) তৈরী করে নিতে হয়।
৩। একটি পাত্রে পানির সাথে চিনি মিশিয়ে সিরাপ তৈরী করে নিতে হয়।
রসে ভরা “রসগোল্লা”
এই গুল্লাগুলি তেলে ভেজে নিয়ে পূর্বে তৈরীকৃত চিনির সিরাপে ভিজিয়ে রাখতে হয়।
হরেক রকম মিষ্টি।
এর কোন কোনটি সিরাপে ভিজিয়েই রাখা হয় যেমন “রসগোল্লা”। আবার কোন কোনটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সিরাপ ভিজিয়ে রেখে অন্য একটি পাত্রে উঠিয়ে রাখা হয়।
সুন্দর প্যাকেটে ক্রেতাদের নিকট বিক্রয়ের জন্য প্রস্তুত মিষ্টি।
সুস্বাদু এবং গরম গরম মচ্ মচে “জিলাপী”।
“জিলাপী”, এই জাতীয় মিষ্টি ক্রেতাদের সম্মুখেই তৈরী করা হয়। ক্রেতারাও এই “জিলাপী” গরম গরম খাইতেই পছন্দ করে বেশী।
অনেক প্রকার মিষ্টির মধ্যে মাত্র কয়েকটির কথা এখানে উল্যেখ করা হল, এরকম আরএ অনেক রকম মিষ্টি বাংলাদেশর হাট-বাজারে, গ্রামে-গন্জে পাওয়া যায়, যা খুবই সুস্বাদু।
শহরের অভিজাত মিষ্টির দোকান গুলিতেও অনেক প্রকার মিষ্টি পাওয়া যায়, তবে দাম তুলনামূলক অনেক বেশী।
তাছাড়া, গ্রামের বাজারে প্রাকৃতিক পরিবেশে মিষ্টি খাওয়ার স্বাদই আলাদা।