পরিকল্পনা ছিলো নোয়াখালী লক্ষিপুর হাজিগঞ্জ একদিনে সাইকেল ভ্রমনে বের হবো ।
প্লেন করেছি গুগল ম্যাপ এর সহায়তায় ।
২১-০৬-২০১৯ইং সকাল ৬টায় রওনা দেই নোয়াখালীর উদ্দেশ্যে ।
সকাল ৮টা ৩০মিনিটে আমরা পৌছেঁ যাই লাকসাম প্রথমে নাস্তা করে একটু রেস্ট নেই আমরা ৩জন । আমার পার্টনার হিসেবে ২জন ছিলো ।
সকাল ১০ টা ৪৫মিনিটে নোয়াখালী সড়ক বিভাগে প্রবেশ করি তারপর দুই প্রান্তের গ্রামীন পরিবেশ দেখতে দেখতে ১১টা ৩০মিনিটে পৌছেঁ যাই ২৭৮বছর প্রায় পুুুুরোনো বজরা শাহী মসজিদে।মসজিদের মনোমুগ্ধকর সুন্দর আমার মন কেরে নেয়।
সময় সল্পতার কারণে বেশিক্ষন এখানে থাকতে পারিনি কিন্তুু ক্যামারা বন্ধি করতে ভুলিনি আমি ।
এখান থেকে বাহির হয়ে স্থানিয়ে একটি হোটেলে কিছুক্ষন রেস্ট ও খাবার খেয়ে আবারো রওনা দেই লক্ষিপুর এর উদ্দেশ্যে ।
দুপুর ২টা ৩০মিনিটে নোয়াখালী ত্যাগ করার জন্যে তৈরী হই । তখন আর আমার কোন পার্টনার নাই। একা একা মনোমুগ্ধকর পরিবেশ দেখতে দেখতে বিকাল ৪টা ৩০মিনিটে পৌছেঁ যাই লক্ষিপুর সদরে ।
লক্ষিপুর সদরে লেইট না করে দালাল বাজার জমিদার বাড়ীর উদ্দেশ্যে ছুটে চলি আমি আর আমার সাইকেল।
বিকাল ৫টায় পৌছেঁ যাই ধ্বংসাক্তক সেই পুরোনো দালাল বাজার জমিদার বাড়ীতে ।
জমিদার বাড়ীর অপরিস্কারই বুঝাযায় যে এখানে মানুষ কমি আসে।
কিছুক্ষন জমিদার বাড়ী প্রদক্ষিণ করি এবং কিছু ছবি তুলে নতুন কিছু আবিস্কারের চেষ্টা করে । বিকাল হয়ে যাওয়া এখানেও বেশিক্ষন থাকা সম্ভব হলো না।
এবারের গৌন্তব্য হাজিগঞ্জ আমার স্কুল বন্ধুর সাথে দেখা করবো এবং এই রোডে কুমিল্লা আসবো।
বিকাল ৫টা ১৩মিনিটে দালাল বাজার জমিদার বাড়ী ত্যাগ করি এবং হাজিগঞ্জের দিকে রওনা করি।
সন্ধা ৭টা ৩৫মিনিটে হাজিগঞ্জ অপেক্ষাকৃত বন্ধুর সাথে দেখে। এখানে ও বেশি সময় দিতে পারলাম না কারণ কুমিল্লা ব্যাক করতে হবে ।
হাজিগঞ্জ থেকে সন্ধা ৭টা ৪৫মিনিটে রওনা করি কুুমিল্লার উদ্দেশ্য। সন্ধা থেকে রাত যত ঘনিয়ে আসছে কুমিল্লার চিন্তা তত বাড়ছে।রাত ১০টা ২৮মিনিটে কুমিল্লা রুমে প্রবেশের পর সারাদিন কি করেছি চিন্তা করেছি।
তবে দিন শেষে ভালো একটা দিন ফেলাম এতেই সন্তুষ্টি।
Check out my activity on Strava
বজরা শাহী জামে মসজিদের আমার লেখা রিভিউ