সাঙ্গু নদীর স্রোতে ভীতিকর অনুভূতি আর পাহাড়ের বিশালতায় আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য হবেন সে এক অসাধারণ মিতালি প্রথম যখন সাঙ্গু হয়ে ভ্রমন করি সে এক ভয়ংকরতম কিছু অনুভূতি নিয়ে ফেরত এসেছি ঠিকি কিন্ত সেই সাথে আবার যাবার প্রবল একটা টান ও অনুভব করছি। তারই ধারাবাহিকতায় একাধিকবার সাঙ্গুর বুক চিরে ছুটে চলার সৌভাগ্য হয়েছে।
ক্যাপশনঃ পাহাড়ঘেরা সাঙ্গু নদী চোখ জুড়ানো রুপ।
সাঙ্গু নদীর স্রোতে ভীতিকর অনুভূতি আর পাহাড়ের বিশালতায় আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য হবেন সে এক অসাধারণ মিতালি প্রথম যখন সাঙ্গু হয়ে ভ্রমন করি সে এক ভয়ংকরতম কিছু অনুভূতি নিয়ে ফেরত এসেছি ঠিকি কিন্ত সেই সাথে আবার যাবার প্রবল একটা টান ও অনুভব করছি। তারই ধারাবাহিকতায় একাধিকবার সাঙ্গুর বুক চিরে ছুটে চলার সৌভাগ্য হয়েছে।
সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদী, বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯৪ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১১৯ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা “পাউবো” কর্তৃক সাঙ্গু নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী নং ১৫।১৮৬০ সালে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের গেজেটিয়ার প্রকাশকালে ব্রিটিশ শাসকরা ইংরেজিতে এটিকে সাঙ্গু নাম দেন তবে মারমা সম্প্রদায়ের ভাষায় শঙ্খকে রিগ্রাই থিয়াং অর্থাৎ স্বচ্ছ পানির নদ বলা হয়।
বান্দরবানের শঙ্খ-তীরবর্তী লােকজনের ৯০ শতাংশই মারমা। জীবন-জীবিকাসহ দৈনন্দিন কাজে এরা নদীটির ওপর নির্ভরশীল। কর্নফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি তার মধ্যে সাঙ্গু নদী অন্যতম।
মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর জন্ম। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, আনােয়ারা ও বাঁশখালীর ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে।
এটি বাংলাদেশের অন্যতম খরস্রোতা নদী।
মনভুলানো র সাথে সাঙ্গু ভয়ংকর ও বটে ছবিতে ভয়ংকর সাঙ্গুর রুপ দেখা যাচ্ছে।
সন্ধ্যা নামার আগে অপরুপ সাঙ্গু
সাঙ্গু নদী কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা পাহাড়ি আদিবাসী দের বসতি।
সাঙ্গুর বুক চিড়ে ছুটে চলা আমাদের নৌকা।
দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে তখন পাহাড়ি ঢলে সাঙ্গুতে প্রচুর স্রোত ছিলো তারই বিপরীতে আমাদের চলার প্রানপন চেষ্টা।
ক্যাপশনঃ সাঙ্গুর বুক চিড়ে ছুটে চলার সময় বন্ধুদের সাথে সেলফিতে।