সকল লোকাল গাইড মেম্বার বন্ধুদেরকে অতি আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, গত বছরের ন্যায় এ বছরেও “রিভিউ আওয়ার” এর মিটাপটি যথারীতি উদযাপিত হয়েছে, তবে ওয়াল্ড-ওয়াইড না করতে পারায় আমি দুঃখিত। কারণ, সবাই জানেন আমি দেশে নেই। আমি এখনো ইউএসএ আছি। ইনশাআল্লাহ আগামী মাসে আমি দেশে আসছি বলে আশা রাখি। আমার নির্দিষ্ট প্রজেক্টের কাজ শেষ হবে আমি চলে আসবো এটাই স্বাভাবিক। এটা নিয়ে হইচই করার কিছু নেই। যার যার কাজ ভালো ভাবে করি তাতেই সবার মঙ্গল।
যাই হোক, অতি আনন্দের সাথে জানাচ্ছি আজ উডসাইড, নিউ ইয়র্ক এর গুলশান টেরেস-এ বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক্ এর মেম্বারদেরকে নিয়ে আমাদের মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে রিভিউ আওয়ার, নিউ ইয়র্ক এর মিটাপটি খুবই সুন্দরভাবে সম্পন্ন করা হলো। নিউইয়র্ক ও আশেপাশের সিটি থেকে অনেক কষ্ট করে স্নো ও বৃষ্টি এড়িয়ে এসে উক্ত মিটাপ ও মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে সম্মিলিত হওয়ার জন্য সকল মেম্বারদেরকে স্বাদরে সম্ভাষণ জানাচ্ছি। সবাইকে ধন্যবাদ।
মিটাপে উপস্থিত সকলেই হোস্টকৃত মিটাপের ধারা ও বাংলা ভাষা তথা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা বাংলাকে পৃথিবীর বুকে একটি অতুলনীয় ও অনন্য ভাষা হিসেবে পরিচিত করার জন্য একটি ছোট অংশ হিসেবে অংশগ্রহন করতে পারায় ধন্যবাদ ও প্রশংসা জ্ঞাপন করেন। তাদেরকেও আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সবাই একে একে রিভিউ আওয়ার এর প্রমো হাতে নিয়ে বিশেষ করে ফটো ফ্রেম নিয়ে নিজেদেরকে রিভিউ আওয়ার ফ্রেমে বন্দি করে সকলেই তাদের স্যোসাল নেটওয়ার্কে বাংলা ভাষাকে ছড়িয়ে দিয়ে সত্যিই এক অন্যন্য কাজের স্বাক্ষী করে রেখেছে। চলুন রিভিউ আওয়ার, নিউ ইয়র্ক মিটাপের কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করি-
I’m glad to hear that there are many people in New York from India. This is another amazing think, that you have the chance to meet each other and talk on your mother language. Sometimes, when we are far from home, we need this quality time with people from same culture. I also live abroad and I’m happy when I can speak my own language instead of English.
আপনি ঠিক বলেছেন, কারণ, প্রোগামে আমি যখন তাদের সাথে বিশেষ করে যারা আমাকে চিনে ও জানে দেখা করলাম তখন সে পরিবেশটা সত্যিই ভুলে যাওয়ার মতো নয়। মনে হলো আমি আমার দেশের মাটিতে একটি স্থানে মিলিত হয়েছি। কারণ সবাই একই ভাষায় কথা বলে ও একই ভাষায় গান গাইছে খুবই মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। আমার খুবই ভালো লেগেছে।
সবাই জানি ঐদিন সর্বত্র স্নো পড়ছিলো তারপরও অনেক লোকের উপস্থিতিতে পরিবেশটি মধুময় হয়ে উঠে। পথের অনেক কষ্ট ভুলে শক্তিতে রুপান্তর করে তা নিজেদের পাথেয় করে সামনের দিকে এগুনোর শপথ নেয়। যাতে করে দেশ ও জাতির কল্যানে আমরা কাজ করতে পারি তার শপথ নেয়া হয়।
@ShafiulB হুম, সত্যিই, যা বলেছেন, তা প্রতিটি অক্ষরে সত্যি, কারণ অনেকে বলে যার যার মাটি বা দেশ বা ভাষা তার তার কাছে ভালো লাগবে এটা চিরন্তন সত্য কিন্তু সত্যি বলতে ভাই, আমি জানি আমাদের দেশের শান্তি ও ভালবাসা আসলে আর কোথাও নাই। অন্য দেশের মানুষ এটা বুঝবে না কারণ তারা দেখে নাই, আর এজন্য সময়ে সময়ে দেশ বা বিভিন্ন যায়গা আমাদের ঘুরতে হবে জানতে হবে তাহলেই হয়তো এটা অনুভব করা সম্ভব।