Nature says a lot.

[Siddiqui-BA]

08th October 2018 at 0728 hrs, I have taken this photo. I was travelling in a ship through the Bay of Bengal. Suddenly I saw that two colors of water stream are moving to opposite directions. It might be happening in any other places but I have never seen this.

[FelipePK]

Hi @Siddiqui-BA ,

Oh that’s really interesting, thanks for sharing it with us. The reason might be for difference of temperature of the waters I think.

We have similar phenomenons in Brazil in our oceans and also rivers.

This is Amazonas River and this phenomenon is known as the meeting between waters. So it’s basically the waters of two rivers (Rio Negro) and Rio Solimões colliding.

[VasT]

Hi @Siddiqui-BA ,

Thank you for sharing your photo! We are happy to have you here :).

[davidhyno]

Good shot @Siddiqui-BA ! You captured the moment!

Bye,

David

[Siddiqui-BA]

Hi @davidhyno , @VasT , @FelipePK , Thanks a lot for enjoying and at the same time inspiring me on taking good shot and sharing it with people like you.

[Siddiqui-BA]

@FelipePK , @VasT , @davidhyno , Thanks a lot for enjoying and at the same time inspiring me on taking good shot and sharing it with people like you

[Siddiqui-BA]

নির্মান শ্রমিক।

এটা তাদের পেশা নয়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে তারা আজ নির্মান শ্রমিক। তারা শ্রমিক হয়ে জন্মায়নি ,প্রকৃতির নিষ্ঠুর নিয়মের ফাঁদেই তারা শ্রমিক। সারাদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি।, ইট ,বালি, সিমেন্ট, রড ইত্যাদি ঘিরেই তাদের জীবন।

ছবিতে তেখতে পাচ্ছেন একজন নির্মান শ্রমিক তার ভারে ইট সাজাচ্ছে। এই ইট সাজানো ভার কাধে নিয়ে উঠে যাবে সে দুই তলায় বা তিন তলায় বা তার চেয়ে আরও বেশী। কা পরিমান কষ্ট করে সে এই ইটের বোঝা নিয়ে উপরে উঠবে আমাদের মত শিক্ষিত লোকেরা কল্পনাও করতে পারবে না বা করার চেষ্টাও করেনা।

সারাতিন কাজ শেষে পারিশ্রমিক পাবে মাত্র ৫০০/৬০০ টাকা। সন্ধায় বাড়ী ফিরবে বাজার থেকে চাল,ডাল নিয়ে, রান্না হবে তারপর পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে বসে খাবে। সারাদিনের পরিশ্রান্ত শরীর নিয়ে বিছানায় শুয়ে চিন্তা কখন সকাল হবে ,আবার সেই ইট-বালির বোঝা?

ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন একজন শ্রমিক তার কাঁধে ইটের বোঝা নিয়ে দোতলায় উঠে যাচ্ছে। একটু চিন্তা করে দেখুন এই বোঝা নিয়ে দোতলায় উঠতে কি পরিমান শক্তি থাকার দরকার! ঐবোঝা বহন করার মত শক্তি তার শরীরে আছে কিনা? সে কত টাকা পারিশ্রমিক পায় আর তা দিয়ে তার সংসার চলে কিনা!

ঐ সব শ্রমিকদের রক্ত ঝরা ঘামের বিনিময়ে তৈরী হচ্ছে এই সমস্ত অট্টালিকা গুলি।

এই সমস্ত অট্টালিকায় যারা বসবাস করবে তারা কি কোন দিন ঐ সমস্ত শ্রমিকদের কথা একবারও স্মরন করবে? নায়তির কি নিষ্ঠুর পরিহাস- ঐ সমস্ত শ্রমিকদেরকে কোনদিন এর ত্রি সীমানায়ও ঢুকতে দেয়া হবে না। একি নির্মমতা!!!