sarangkot sunrise view
ভোরে ৪ঃ৩০ এ ঘুম থেকে উঠে দ্রুত ফ্রেশ হয়ে আগে থেকে কনফার্ম করে রাখা বাইকে চড়ে পাহাড়ের এলোমেলো রাস্তায় সূর্য মামা উঠার ঠিক আগ মুহুর্তেই পৌছে গেলাম সারাংকোট ভিউ পয়েন্টে। যেখান থেকে খুব চমৎকার ভাবে পোখরা শহর কে দেখা যায়। সাথে লাংজুম কৈলাস, অন্নপূর্ণা ২,৩ এছাড়াও মচছপুছরে , ধৌলাগিরি সহ অন্যান্য। মানে পুরো হিমালয় এর মাঝারি একটা সংসার।
সাথে সব দামী মোমেন্ট হিসেবে ডায়েরি তে লিখে রাখার মতো দৃশ্য। মানে সূর্য মামা ঘুম থেকে উঠার মোমেন্ট।
Devi’s Fall Pokhara
এখানে জলপ্রপাতের পাশাপাশি বসার নিরিবিলি জায়গা আর ট্রেডিশনাল ড্রেসে ছবি তোলার মতো কিছু ফ্রেমিং আছে।
পাশাপাশি বাইরে কিছু দোকান আছে যেখানে শপিং করা যায় টুকটাক। যেমন আমি নেপালীদের বিয়ের মঙ্গলসূত্র (বিয়েতে যেগুলো দেয় সেগুলো গোল্ডের হয় , এইটা নরমাল) আর চুড়ি কিনেছি🤐
টিকেট প্রাইজঃ ১৫০ নেপালী রুপি ( বিদেশীদের জন্য )
Mahendra Cave
সকালে যাওয়াতে সূর্যের সেই চমৎকার আলোকিত দৃশ্য টা না পেলেও। পুরো কেভটা চমৎকার ছিলো। স্পেশালি শেষের অংশটা। ভয়ংকর রকমের সুন্দর।
টিকেট প্রাইজঃ ১০০ নেপালী রুপি
Furse khola
It’s really amazing place…
Special for swimming

Pame
পোখরা লেক সাইড থেকে বিত্তের মতো করে ঘুরে আসতে গিয়ে বেশ কয়েকটা গ্রাম সহ প্রকৃতির খুব কাছে পৌছে যাওয়া যায়। এই রাইড টা চাইলে সাইকেলেও দেওয়া সম্ভব। অসাধারণ অভিজ্ঞতা হবে। আমি স্কুটিতে গিয়েছিলাম। যেটা পোখরার বাইক ভাড়া দেওয়ার বিভিন্ন দোকান আছে সেখান থেকে ভাড়ায় নিয়েছিলাম। এক দিনের জন্য ভাড়া ছিলো ১২০০ নেপালী রুপি। পাসপোর্ট জমা রেখেছিলো সাথে ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক ।
১১ মে ২০২৫
পোখরা,নেপাল