আজকের এই প্রতিযোগিতা পূর্ণ পরিবেশে যে হারে সবার স্ট্রেস লেভেল বাড়ছে তাতে প্রকৃতির সঙ্গে বন্ধুত্ব করার প্রয়োজন যে বেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
জীব বিজ্ঞানীদের মতে প্রকৃতির অনন্ত ছোঁয়াতে যে কেবল মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ে এমন নয় বরং একাধিক জটিল রোগেরও উপশম ঘটে। কারণ প্রকৃতির শরীরে এতটাই শক্তি লুকিয়ে আছে যে, যেকোন রোগকে সমূলে সরিয়ে সারিয়ে তুলতে সময় লাগে না।
নগর জীবনের প্রাকৃতিক ছোঁয়া এক প্রকার অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাইতো এই ইট কাঠ পাথরের শহরে একটুখানি প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসতে বোটানিক্যাল গার্ডেনের জুড়ি নেই এটি ভ্রমণের মাধ্যম যেমন প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসা যায় তেমনি আমাদের নিত্যদিনের স্ট্রেস লেভেল অনেকটাই কমে গিয়ে কর্ম ক্ষমতা কে দ্বিগুন ভাবে বাড়িয়ে তোলে। যার ফলে আমাদের শারীরিক মানসিক দিক সহ পারিবারিক এবং সামাজিক দিক কে অনেক সফল বয়ে আনে।
ন্যাশনাল বোটানিক্যাল গার্ডেন বা জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান।
বাংলাদেশের উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ ও গবেষণা ও প্রদর্শনের সবচেয়ে বড় কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। উদ্যানটি ঢাকার মিরপুরের বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানার পাশে অবস্থিত। ১৯৬১ সালে প্রায় ২০৮ একর জায়গা জুড়ে উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর প্রায় ১৫ লক্ষ দর্শনার্থী উদ্যানটিতে বেড়াতে আসেন।
প্রতিদিন সূর্যোদয়ের সময় থেকে সূর্য অস্ত পর্যন্ত দর্শণার্থীরা এখানে প্রবেশ করতে পারে, প্রবেশ মূল্য বিশ টাকা।
এছাড়াও এখান থেকে বাৎসরিক টিকিট পাওয়া যায় যার মূল্য এক হাজার টাকা।
সকালে বা বিকালে হাঁটার জন্য আপনাদের পছন্দের জায়গা কোনটি কমেন্টে জানাইতে পারেন।


