14 June World Blood Donor Day

১৪ই জুন,বিশ্ব রক্তদাতা দিবস।

videotogif_2020.06.15_11.47.18.gif

১৯৯৫ সাল থেকে আন্তর্জাতিক রক্তদান দিবস পালন এবং ২০০০ সালে "নিরাপদ রক্ত"এই থিম নিয়ে পালিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম পালিত হয়েছিল বিশ্ব রক্তদান দিবস।২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই বিষয়ে তাগিদ দিয়ে আসছে।এ দিনটির আরো একটি তাৎপর্য আছে।১৮৬৮ সালের এ দিনে জন্ম হয় নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনারের যিনি আবিষ্কার করেছিলেন ABO ব্লাড গ্রুপ সিস্টেম।

স্বেচ্ছায় রক্তদানের পূর্বে জেনে নিন কারা রক্তদানে সক্ষম:
১.গত চার মাসের মধ্যে রক্ত দেননি এমন যে কোন সুস্থ ব্যক্তি
২.বয়স:১৮-৫৭ বছর।ওজন:কমপক্ষে ৪৫ (মহিলা),৪৭ (পুরুষ) কেজি।
৩.ছয় মাসের মধ্যে ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড,চর্ম ও যৌন রোগ মুক্ত এবং বড় যে কোন ধরনের অপারেশান হয়নি এমন ব্যক্তি।
৪.মহিলাদের মধ্যে গর্ভাবস্থায়য়,মাসিক চলাকালীন কিংবা দুগ্ধ দানকালীন সময়ে রক্ত দিতে পারবেন না।
৫.এক সপ্তাহের মধ্যে এন্টিবায়োটিক কিংবা এস্পিরিন জাতীয় ওষুধ সেবনকারী এবং এক মাসের মধ্যে টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তি রক্ত দিতে পারবেন না।
৬.ডায়াবেটিস,এজমা,কিডনী রোগ,ক্যান্সার,অস্বাভাবিক রক্তচাপ,রক্ত আমাশয়, পাইলস,রক্তজনিত কোন রোগ,মৃগী রোগ বা অন্যান্য মানসিক সমস্যার রোগী রক্ত দিতে পারবেন না।
৭.কোন প্রকার নেশাজাতীয় ঔষধ সেবন,একাধিক অরক্ষিত যৌন মিলন কিংবা অপরীক্ষিত রক্ত বা রক্তের উপাদান গ্রহণকারী ব্যক্তি রক্ত দিতে পারবেন না।

আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে রক্তের চাহিদা বেশি কিন্তু এসব উন্নয়নশীল দেশেই স্বেচ্ছায় রক্ত দানকারীর সংখ্যা কম।আমাদের বেশির ভাগের মনে রক্ত দানের ক্ষেত্রে “ভয়” বাধা হিসেবে কাজ করে।৫২-৬৯-৭১ এ রক্ত ঝরানো জাতির কাছে “মোটা সুঁই” এর এ অযৌক্তিক ভয় মোটেও কাম্য নয়।প্রত্যেক সুস্থ ব্যক্তির উচিত স্বেচ্ছায় রক্তদানে এগিয়ে আসা।কারণ বিশ্বের নানা দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে জানা যায়, ‘নিরাপদ রক্ত সরবরাহের’ মূল ভিত্তি হলো স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে দান করা রক্ত। কারণ তাদের রক্ত তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং এসব রক্তের মধ্য দিয়ে গ্রহীতার মধ্যে জীবনসংশয়ী সংক্রমণ, যেমন এইচআইভি ও হেপাটাইটিস সংক্রমণের আশঙ্কা খুবই কম।
সুতরাং আসুন,আমরা প্রত্যেকে হয়ে উঠি একেকজন রক্তযোদ্ধা এবং অন্যদের ও উৎসাহিত করি স্বেচ্ছায় রক্তদানে।

এবার আশি গুরুত্বপূর্ন পয়েন্ট গুলোতে যে রক্তদিলে কি লাভঃ

★কোভিড-১৯ থেকে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিরা কি রক্ত ​​দান করতে পারবে?

যখন কোনো ব্যক্তি কোভিড-১৯ থেকে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন, তখন তার রক্তের প্লাজমাতে প্রোটিন অ্যান্টিবডি তৈরি হয় যা নতুন করোনভাইরাস প্রতিরোধ করতে পারে। যারা করোনা পুরোপুরি নিরাময় পেয়েছেন এবং সুস্থ হওয়ার কমপক্ষে দুই সপ্তাহ পরও যাদের মধ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমণের লক্ষণ নেই, তাদেরকে রক্তের তরল অংশ বা প্লাজমা দানে উৎসাহিত করা হয়। তবে কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে প্লাজমা থেরাপি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।

হার্ট অ্যাটাক এবং লিভারের বিভিন্ন অসুখের ঝুঁকি হ্রাস করে: আয়রন ওভারলোডকে হৃৎপিণ্ড, লিভার, অন্ত:স্রাব গ্রন্থি এবং সারা শরীরজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন অঙ্গে অতিরিক্ত আয়রন জমে থাকার বিষয় হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। ২০১৩ সালের এক গবেষণা থেকে জানা যায়, শরীরে আয়রনের পরিমাণ বেশি হলে হৃদরোগ এবং লিভারের অসুস্থতার ঝুঁকি বেশি থাকে। নিয়মিত রক্তদানের মাধ্যমে আপনি নিজের শরীরের অতিরিক্ত আয়রন প্রতিরোধ করতে পারেন। এর মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে আপনার হৃদরোগ এবং লিভারের অসুস্থতার ঝুঁকি হ্রাস পাবে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: বিশ্বজুড়ে মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হলো ক্যান্সার। রক্তদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করতে পারে। যদি আপনি আপনার শরীরের আয়রনের স্তরকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তবে লিভার ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার এবং অন্ত্রের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমতে পারে।

নতুন রক্তকণিকা তৈরি: রক্তদানের কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আপনার শরীরে নতুন রক্তকণিকা তৈরি হবে। নতুন রক্তকণিকা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করতে পারে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত রক্তদান করলে কোলেস্টেরল, লিপিড এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস পায়। এছাড়া রক্তকণিকাগুলো আয়রন দিয়ে তৈরি হয়, যা অতিরিক্ত হলে রক্তনালীগুলোর কাজ বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নিয়মিত রক্ত​​দান করার মাধ্যমে আপনি অতিরিক্ত আয়রন প্রতিরোধ করতে এবং কোলেস্টেরল বজায় রাখতে পারেন।

অকালবার্ধক্যের ঝুঁকি কমায়: রক্তদানের মাধ্যমে মানুষকে সাহায্য করা আপনাকে স্বর্গীয় মানসিক শান্তি এবং তৃপ্তি প্রদান করবে। এটি আপনাকে মানসিক চাপ মুক্ত করতে সহায়তা করবে, যা অন্যতম প্রধান কারণ। এছাড়া রক্ত দেয়ার পর শরীরে নতুন রক্তকণিকা তৈরি হয় যা অকালে ত্বক কুঁচকে যাওয়া কমায়।

★বিশ্ব কেন আরও স্বেচ্ছাসেবী রক্তদাতার প্রয়োজন?

সারা বিশ্বে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ১৩ লাখ মানুষ মারা যায় এবং ২-৫ কোটি মানুষ আহত হন বা অক্ষম হয়ে পড়েন। এই হতাহতের প্রায় ৯০ শতাংশ ঘটে স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে। আর অনিয়ন্ত্রিত রক্তক্ষরণের কারণে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ৬৮ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়।

এছাড়া বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর প্রায় ৩ লাখ শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এসব শিশুর নিয়মিত রক্ত ​​সঞ্চালনের প্রয়োজন হয়। এখন পর্যন্ত চিকিৎসা বিজ্ঞান রক্ত ​​উৎপদদন করতে সক্ষম হয়নি। তাই রক্ত পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের কাছ থেকে এটি সংগ্রহ করা। দান করা রক্ত ​​ভবিষ্যত প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য ব্লাড ব্যাঙ্কে সংরক্ষণ করা হয়।

রক্তদান জীবন বাঁচাতে পারে। আপনি যখনই রক্তদান করছেন, তখন আপনি অন্তত তিন জনের জীবন বাঁচাতে অবদান রাখছেন।

বাংলাদেশে কোথাই কোথাই সেচ্ছায় ব্লাড ডোনার খুজে পাবো?

অনেক গুলো গ্রুপ রয়েছে এর মধ্যে পুরো বাংলাদেশে কাজ করে এমন ২টি গ্রুপের লিংক দিচ্ছি।

  1. রক্তদানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
  2. হিউম্যান ব্লাড ডোনার্স ক্লাব (HBDC) কুমিল্লা বাংলাদেশ

এই ২টা গ্রুপ সহ অসংখ্য সেচ্ছাসেবি রক্তদান গ্রুপ ফেইসবুকে খুজে পাওয়া যাবে।

রক্তদানের কি কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে?

সুস্বাস্থের অধিকারী প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য রক্তদানের ক্ষেত্রে কোনো ক্ষতি নেই। প্রত্যেক রক্তদাতার জন্য নতুন/জীবাণুমুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। সুতরাং রক্তদানের ক্ষেত্রে দাতার কোনো ঝুঁকি নেই।

যদিও রক্তদানের পর আপনার বমিভাব বা মাথা ঘোরা অনুভব হতে পারে। তবে এ লক্ষণগুলো সাধারণত কয়েক মিনিটের জন্য স্থায়ী হয়। এটি হলে আপনি সুস্থ বোধ না করা পর্যন্ত পা সোজা করে শুয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে পারেন।

লেখাগুলো আমাকে বলেছেন ডাঃ ফাতেমা সিদ্দিকি (আমার বড় আপু)

সবাইকে রক্তদাতা দিবসের শুভেচ্ছা

ধন্যবাদ সবাইকে…

** @ShafiulB @ShahMdSultan @Farhan21 @Mohammadalauddin @ShahriarAkib1 @MS_Pathan আপনারা কখনো রক্তদান করে থাকলে অনুবতি জানতে চাই।**

42 Likes

@MehediMozumdar অত্যান্ত মহৎ একটি কাজ। আপনার এবং আপনার সাথের সকলকে অত্যান্ত ধন্যবাদ, সকলের জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা।

4 Likes

আমা র প্রিয় ভাই @MehediMozumdar আপনার মহান রক্ত দান কর্মসুচি সম্পর্কে আমি অনেক আগে হতে সচেতন ছিলাম. আপনার এ পোস্ট এর মাধ্যমে আমি অনেক বিষয় জানতে পারলাম. আমার কাছ এটা একটা অনেক মহান কাজ. প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর একটি সুস্থ মানুস রক্ত দান করতে পারে.

আপনার মতে যদি সমাজের প্রতিটি মানুষ এগিয়ে আসেতে, তাহলে অনেক মানুস রক্তের অভাকে মৃত্য বরনের হাত থেকে রক্ষা করা যেতে বলে আমি মনে করি.

আজকে এই বিশ্ব রক্তদান দিবশ হিসাবে আপনাকে জানাই মন হতে রক্তিম ভালবাসা. আমার ছোট ভা্ই @Farhan21@ShahriarAkib1 কে আমার অভিন্দন.

4 Likes

প্রিয় ভাই @MehediMozumdar

রক্তদান দিবসটি আমাদের দেশে আরও গুরুত্বের সহকারে পালন করা উচিত। আশা করি ভবিষ্যতে আমাদের স্বেচ্ছাসেবীরা এটা নিয়ে আরও ভাল কিছু করবে।

আপনি জেনে খুশি হবেন আমিও একজন রক্তদাতা। আমি ২ বার রক্তদান করেছি। এটি সত্যিই খুব আনন্দের যখন আমি রক্তদান করে কোন মানুষের জীবন বাঁচাই।

আরও একটি মজার বিষয় হল আমি প্রথম রক্তদান শুরু করি আপনাদের কুমিল্লাতেই, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে।

কিন্তু ভীষণ খারাপ লাগে যখন রক্ত দেয়ার পরও ঐ রোগীকে আর বাঁচানো যায় না। সবই আল্লাহর ইচ্ছে। রক্তদান করেন যেসব ব্যক্তি সত্যিই তারা মহান। এটি মানবতার একটি বড় উদাহরন। আপনার, @Farhan21@ShahriarAkib1 ভাইয়ের রক্ততদানের ছবিগুলো দেখে অনেক ভাল লাগল

আপনার ব্লাড টেস্টিং-এ কি এই ছোট ছোট বাচ্চারাা কোন ভয় ছাড়াই টেস্টিং করেছে। তারা তো দেখছি খুব হাসি খুশির মাধ্যমে টেস্টিং করছে।অনেক ভাল। বাচ্চাদের যদি ছোট থেকেও এই ভয় দূর করে ফেলা যায় তাহলে কেউই মোটা সুচের বা যেকোন সূচের ভয় ছাড়াই রক্তদানে এগিয়ে আসবে।

অনেক ধন্যবাদ ভাই৷ দারুণ সব তথ্যসহ একটি সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

3 Likes

হ্যালো @sohanul_islam24 ভাই আশা করি আপনিও ব্লাড ডোনেট করেন এবং মহৎ কাজের অংশিদার।

ধন্যবাদ

3 Likes

হ্যালো @Mohammadalauddin ভাই হ্যাঁ ৪মাস পর পর রক্ত

সেচ্ছায় ডোনেট করা ভালো যদি আপনার শরির সুস্থ থাকে।

অপনি আপনার স্বাস্থের দিকে খেয়াল রাখেবেন আশা করি।

ধন্যবাদ

6 Likes

হ্যালো @MS_Pathan ভাই আমি শুনে খুশি এবং আনন্দিত যে আপনি ও একজন সেচ্ছায় রক্তদাতা। আসলে হায়াত এর মালিক তো আল্লাহ্ আমরা আমাদের থেকে চেষ্টা করে যাবো

হ্যাঁ ছোট ছেলে মেয়ে গুলো অনেক আনন্দের সহিতই ব্লাড টেষ্ট করেছিলো।

আরো বড় কথা হলো আমরা এখন লোকাল গাইড ব্লাড ডোনার এর সাথে পরিচয় হচ্ছি।

আশা করি সবসময় সাথে থাকবেন।

ধন্যবাদ

5 Likes

@MehediMozumdar ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবা।। রক্তদান সম্পর্কে কিছু ধারনা ছিলো। এখন আরো ধারনা নিতে পারলাম। ১ বার রক্ত দান করছি ইচ্ছে যতদিন বেচে থাকবো রক্ত দান করবো

4 Likes

ধন্যবাদ @ShahriarAkib1

ছোট দোয়া করি তোমার মনের আশা পূরন করুক।

4 Likes

@MehediMozumdar অনেক বিষয় জানা হল তোমার এই পোস্টের মাধ্যমে। অনেক দিন ধরে তোমার রক্তদান কর্মসূচী দেখে আসছি এবং রক্তের প্রয়োজনে অনেকবার নক দিয়েছে। চালিয়ে যাও এভাবেই তোমাদের কর্মসূচী।

হ্যাপী গাইডিং!

4 Likes

ধন্যবাদ @ShafiulB ভাই সবসময় সাথে থেকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্যে

দোয়া করবেন রক্তদানে যাতে সেঞ্চুরি করতে পারি…

5 Likes

This is awesome @MehediMozumdar

I do this every year for 9 years now. but due to the current lock down i was not able to donate this year.

keep doing great.

3 Likes

Thanks @Sagir bro. Take care of your health and donate blood according to the rules. I am happy to get another local guide blood donor.

4 Likes

অনেক সুন্দর গোছানো একটি পোস্ট লিখেছেন @MehediMozumdar @ভাই। এমন সুন্দর পোস্ট দেখলে অনেকেই রক্তদানে উৎসাহি হবেন। রক্তদান না করতে চেয়ে অনেকে অজুহাত দেখায়, কিন্তু রক্তদান করলে মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব, অযুহাত নয়। বিশ্ব রক্তদাতা দিবস শুধু নিয়মিত রক্তদাতাদের জন্য নয়। এই দিবসটি সকলের, কারণ আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি সুস্থ মানুষই একজন রক্তযোদ্ধা। আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই পোস্টটির জন্য এবং এখানে আমার ছবি সংযুক্ত ও ট্যাগ করার জন্য।

3 Likes

হ্যালো @Farhan21 ভাই

আপনাকে ধন্যবাদ দিবো না কৃতঞ্জতা প্রকাশ করবো কেননা আপনি একজন রক্তযুদ্ধা।

এই পোষ্টি সঠিক সময়ে আমি মনে হয় করতে পারি নি!

আপনি ছবি দিয়ে সাপোর্ট দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ আশা করি সাথেই থাকবেন।

হ্যাঁ আমাদের সবার উচিত রক্তদান করা!

4 Likes

Its a great work. thanks @MehediMozumdar @Farhan21 @Akib for donate Blood. As a local guide we are proud of you.

3 Likes

হ্যালো @bdmafuz ভাই

আশা করি ভালো আছেন।

আমি বিস্বস করি আপনিও আমাদের মতই একজন সুস্থ এবং গর্বিত রক্তদাতা।

আমাদের সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ এবং চাই রক্তদান চালিয়ে যান ভাই.

2 Likes

ধন্যবাদ @ShakilAK . ভাই

1 Like

অনেক সুন্দর উদ্যোগ ।

3 Likes

হ্যালো @user_not_found ভাই আশা করি ভয়কে জয় করে আপনিও ব্লাড ডোনেট করবেন… এবং সাথে থাকবেন

ধন্যবাদ

1 Like